সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে মঙ্গলবার জমকালো আয়োজনে উন্মোচন করা হয় ২০২৫ সালের এশিয়া কাপের ট্রফি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভাপতি মহসিন নাকভি ও টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া আট দলের অধিনায়ক। ছবি: এএফপি ছবি: এসিসি বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, ওমান, আরব আমিরাত ও হংকংয়ের অধিনায়করা একসঙ্গে দাঁড়িয়ে ছবি তোলেন ঝকঝকে ট্রফির পাশে। ছবি: এসিসি ছবি: এসিসি ট্রফি উন্মোচন অনুষ্ঠান শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়করা নিজেদের লক্ষ্য ও প্রত্যাশা প্রকাশ করেন। তাদের বক্তব্যে স্পষ্ট হয়— এদিন থেকে শুরু হওয়া টি-টোয়েন্টি সংস্করণের এই এশিয়া কাপের আসরে জয়ের জন্য নিজেদের শতভাগ উজাড় করে দেবেন তারা। ছবি: এসিসি ছবি: এএফপি
Author: ইঞ্জিনিয়ার শফিক ইসলাম (রাজনৈতিক বিশ্লেষক)
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে মহাদেশীয় ক্রিকেট উন্মাদনায় পর্দা উঠেছে ২০২৫ এশিয়া কাপের। আট দলের অংশগ্রহণে আয়োজিত টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটের এবারের আসর নিয়ে রয়েছে দর্শকদের নানা কৌতূহল। এখানে থাকছে এবারের এশিয়া কাপ ঘিরে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য: * যদিও ভারত ১৭তম এশিয়া কাপের আনুষ্ঠানিক আয়োজক, প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে দুই দল একে অপরের দেশে খেলতে চায় না। চলতি বছরের শুরুতে সবশেষ আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য পাকিস্তানে সফর করেনি ভারত এবং পরিবর্তে তাদের ম্যাচগুলো আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। পাকিস্তান তখন ঘোষণা দিয়েছিল, তারাও ভারতে গিয়ে এশিয়া কাপে খেলবে না এবং তাদের ম্যাচগুলোর জন্য নিরপেক্ষ ভেন্যুর দাবি…
এএফসি এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বের বহুপ্রতীক্ষিত ম্যাচে ভারত ও বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত গোলশূন্য ড্র করল। বাংলাদেশের হয়ে এটি ছিল প্রিমিয়ার লীগ তারকা হামজা চৌধুরীর অভিষেক ম্যাচ, কিন্তু শেষ পর্যন্ত দলকে জেতাতে পারলেন না তিনিও। মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ের জহরলাল নেহরু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে দুটি দলই একাধিক গোল করার সুযোগ বা ‘হাফ চান্স’ পেয়েছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভারত বা বাংলাদেশ কেউই গোলের মুখ দেখতে পায়নি। প্রথমার্ধে বাংলাদেশ বেশি সুযোগ তৈরি করলেও দ্বিতীয়ার্ধে আবার তুলনামূলকভাবে ভারতের দাপট ছিল বেশি। অভিষেক ভেঙে আন্তর্জাতিক ফুটবলে সদ্য ফিরে আসা ভারতের সুনীল ছেত্রী নিজেও গোলের সুযোগ ফসকেছেন। ভারতের স্প্যানিশ কোচ মানোলো মার্কোয়েজ যে দলের পারফরমেন্সে ‘ক্রদ্ধ…
উপ-শিরোনাম: ইউনূস সরকারের বেপরোয়া অপপ্রয়াস ও সম্মানহানির ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছেন তিনি। ঢাকা, নিজস্ব প্রতিবেদক: প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় তার বোন এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক সায়মা ওয়াজেদ ও তার প্রতিষ্ঠান সূচনা ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলাকে ‘ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। এক বিবৃতিতে তিনি অভিযোগ করেন, ‘ইউনূস সরকারের হাতের পুতুল’ দুদক এই মামলা দায়ের করেছে তার পরিবারের সম্মানহানি, সায়মা ওয়াজেদের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার ক্ষতিগ্রস্ত করা এবং রাজনৈতিক প্রক্রিয়া থেকে তাদের দূরে রাখার এক ‘অবিরাম ষড়যন্ত্রের’ অংশ হিসেবে। সজীব ওয়াজেদ জয় তার বিবৃতিতে দুদকের আনা…
ছাত্র-জনতার গণ-আন্দোলনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদে আসীন হয়েই নিজের ও নিজ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে থাকা ১,১১১ কোটি টাকার কর ফাঁকির মামলা তুলে নিয়ে নজিরবিহীন বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা আদায়ের এই ঘটনাকে বিশ্লেষকরা স্বার্থের সংঘাত ও আইনের শাসনের প্রতি এক চরম উপহাস হিসেবে দেখছেন। ২০২৪ সালের ৮ই আগস্ট ক্ষমতার শীর্ষে আরোহণের পরপরই ড. ইউনূস নির্বাহী আদেশে নিজের ব্যক্তিগত ৩টি এবং তার প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ৩৫টিসহ মোট ৩৮টি কর ফাঁকির মামলা প্রত্যাহার করে নেন। প্রাপ্ত নথি অনুযায়ী, এই মামলাগুলোতে মোট কর ফাঁকির পরিমাণ ছিল ১,১১১ কোটি ৭ লক্ষ ৪৯ হাজার…